Wellcome to National Portal
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৩০ জুন ২০২৪

এক নজরে

শেখ সায়েরা খাতুন মেডিকেল কলেজে স্বাগতম

শেখ সায়েরা খাতুন মেডিকেল কলেজ (SSKMC) বাংলাদেশের একটি সরকারি মেডিকেল কলেজ, যা ২০১১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি গোপালগঞ্জে অবস্থিত। প্রতিষ্ঠানটি সাংবিধানিকভাবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত।

 

শেখ সায়েরা খাতুন মেডিকেল কলেজের নামকরণ করা হয় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মাতা এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দাদী শেখ সায়েরা খাতুনের নামে। এই কলেজটির কার্যক্রম ৫০ জন শিক্ষার্থী এবং অল্প অবকাঠামো সুবিধা নিয়ে শুরু হয়েছিল। এর প্রতিষ্ঠা ও সম্প্রসারণের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল স্নাতক শিক্ষার্থীদের চিকিৎসা প্রশিক্ষণ।

 

শেখ সায়েরা খাতুন মেডিকেল কলেজ, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মস্থান গোপালগঞ্জে অবস্থিত। এটি গোপালগঞ্জের ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের নিকটে নবীনবাগে অবস্থিত।

 

১৫ই ডিসেম্বর,২০১১ সালে যাত্রা শুরু করার পর, শেখ সায়েরা খাতুন মেডিকেল কলেজ গোপালগঞ্জে চিকিৎসা শিক্ষার ইতিহাসে একটি নতুন যুগের সূচনা করে। প্রতিষ্ঠার সূচনালগ্নে এই কলেজটি ৫০ জন শিক্ষার্থী নিয়ে যাত্রা শুরু করেছিল, এ বছর ১২৫ জন শিক্ষার্থী ভর্তি হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানটির প্রথম অধ্যক্ষ ছিলেন অধ্যাপক এম এম মঈনুদ্দিন আহমেদ।

 

শুরুতে কলেজটির নিজস্ব কোনো ভবন ছিল না; এর একাডেমিক ও ক্লিনিক্যাল কার্যক্রম পরিচালিত হতো ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল গোপালগঞ্জে। ২০২১ সাল থেকে ৬ তলা বিশিষ্ট নতুন একাডেমিক ভবনে একাডেমিক কার্যক্রম পরিচালনা শুরু হয় এবং ১০ তলা বিশিষ্ট শেখ সায়েরা খাতুন মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল (SSKMCH) এর কার্যক্রম ০৮-০২-২০২৩ তারিখে ওপিডি (OPD) পরিষেবা প্রদানের মাধ্যমে শুরু হয়। অতি অল্প সময়ের মধ্যেই অভ্যন্তরীণ পরিষেবার উদ্বোধন করা হবে। হাসপাতালে আধুনিক আইসিইউ(ICU), এইচডিইউ(HDU) এবং সিসিইউ(CCU)  সুবিধা সহ ৫০০টি শয্যা রয়েছে। একাডেমিক ভবন এবং হাসপাতাল উভয়ই চমৎকার একাডেমিক এবং ক্লিনিক্যাল পরিবেশ বহন করে। এই প্রতিষ্ঠানটির বিভিন্ন বিভাগ প্রতিদিন প্রায় ৫০০ জন রোগীকে সেবা প্রদান করছে। ক্যাম্পাসের প্রবেশপথে শেখ সায়েরা খাতুনের একটি সুন্দর দেয়ালচিত্র নির্মাণ করা হয়েছে।

 

এই প্রতিষ্ঠান থেকে ৩০০ জনেরও অধিক শিক্ষার্থী এমবিবিএস কোর্স সম্পন্ন করেছে এবং তারা স্বাস্থ্য সেবায় মহৎ ভূমিকা পালন করছে।